তারেক রহমান
সংবাদমাধ্যম, ইউটিউব, ফেসবুক, টুইটারসহ সব মাধ্যমে বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে করা রুলের নোটিশ তার সংশোধিত ঠিকানায় পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এছাড়া পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করতে বলা হয়েছে।
রোববার (১৩ আগস্ট) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোট বেঞ্চ এ আদেশ দিয়েছেন।
এর আগে, গত ১০ আগস্ট বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এক আদেশে বলেন, প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন গণমাধ্যমসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচার বন্ধের বিষয়ে তার ঠিকানা সংশোধন করে রিটকারীকে নতুন আবেদন করতে বলেন।
এ সময় তারেক রহমানের বিদেশে বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে জানাতে পররাষ্ট্র সচিবকে নির্দেশ দেওয়া হয়। তারেক রহমানের পাসপোর্টের মেয়াদের বিষয়েও পুলিশের মহাপরিদর্শককে (আইজিপি) একটি প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন আদালত। আদেশ পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে জানাতে বলা হয়।
গত ১০ আগস্ট শুনানিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এ সময় একপক্ষ অপর পক্ষকে বিভিন্ন বিষয়ে কটূক্তি ও মন্তব্য করেন।
আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট সাঈদ আহমেদ রাজা ও অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম। তারেক রহমানের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট এ জে মোহাম্মদ আলী, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল ও অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল।