বিশ্ব ইজতেমার আখেরি মোনাজাত করবেন মাওলানা জুবায়ের

মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় মহাসমাবেশ বিশ্ব ইজতেমা। গতকাল শুক্রবার ফজরের নামাজের পর আম বয়ানের মধ্যদিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে এবারের ৫৭তম ইজতেমা। ইজতেমাকে ঘিরে দেশ-বিদেশ থেকে লক্ষ লক্ষ ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা একত্রিত হয়েছেন টঙ্গীর তুরাগ তীরে। ইজতেমার অন্যতম আকর্ষণের বিষয় লক্ষ লক্ষ মানুষের সম্মিলিত আখেরি মোনাজাত। উপচেপরা ভীড় হয় এ মোনাজাতে। 

বিশ্ব ইজতেমার ময়দানে ৪ ফেব্রুয়ারি, রোববার সকালে আখেরি মোনাজাত হওয়ার কথা রয়েছে। 

আখেরি মোনাজাত করবেন তাবলীগ জামাতের শীর্ষস্থানীয় মুরুব্বী মাওলানা জুবায়ের (বাংলাদেশ)। দোয়ার আগে নসিহত করবেন মাওলানা ইবরাহিম দেওলা (ভারত)।

আরও পড়ুন : ‘অবিভক্ত বিশ্ব ইজতেমার আবেদন ছিল অনন্য’

এর আগে বাদ ফজর আম বয়ানের মধ্যদিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে মুসলিম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জমায়েত বিশ্ব ইজতেমা। শুক্রবার ফজরের  পরে বয়ান দেন মাওলানা আহমদ বাটলা (পাকিস্তান)। সকাল ১০টায় তালিম করেন মাওলানা জিয়াউল হক (পাকিস্তান)। জুমার নামাজের পরে বয়ান করেন মাওলানা ওমর খতিব (জর্ডান)। আছরের পরে বয়ান করেন মাওলানা জুবায়ের (বাংলাদেশ)। মাগরিবের পর বয়ান করেন মাওলানা আহমদ লাট (ভারত)। ৩ ফেব্রুয়ারি, শনিবার। ফজরের পর বয়ান করেন মাওলানা আব্দুর রহমান (ভারত)। জোহরের পর বয়ান করেন মাওলানা ইসমাইল (ভারত)। আছরের পর বয়ান করেন মাওলানা জুহাইরুল হাছান (ভারত)। মাগরিবের পর বয়ান করবেন মাওলানা ইবরাহিম দেওলা (ভারত)। ৪ ফেব্রুয়ারি, রোববার। ফজর পরে হিদায়াতী বয়ান করবেন মাওলানা জিয়াউল হক (পাকিস্তান)। দোয়ার আগে নসিহত করবেন মাওলানা ইবরাহিম দেওলা (ভারত)। মোনাজাত করবেন মাওলানা জুবায়ের (বাংলাদেশ)।